জানিস আজ একটা কেস হয়েছে।
কী কী?
আমাদের অফিসে নতুন ট্রেনিগুলো এসেছে বলেছিলাম না?
নিশ্চয়ই তাদের মধ্যে কাউকে তোর পছন্দ হয়েছে?
আরে না। উফ, শোন না।
বল।
শিরিন বলে একটা মেয়ে, সে দেখি আজ আমায় হেব্বি ঝারি মারছিল মিটিঙে।
নাআআআইস!
হ্যাঁ, বল? এই বুড়ো বয়সেও কচি মেয়েরা ঝারি মারছে, দারুণ সেলফ গ্র্যাটিফিকেশন হচ্ছে কিন্তু।
গ্র্যাটিফিকেশনের নিকুচি করেছে। আরো ফেসবুকে রিলেশনশিপ স্টেটাস সিঙ্গল করে রেখে দে। শুধু শিরিন কেন, টিনা অঞ্জলি পারুল জুহি সব্বাই লাইন মারবে।
আহা মারুক না। আমি পাত্তা দিচ্ছি নাকি?
পাত্তা দিচ্ছিস কি আমি কী করে জানব?
দিলে তোকে থোড়াই বলতাম এই ঘটনাটা, গাধা!
বলা যায়না।
ধুস।
ধুস ধাস করিসনা। তুই এফবিতে কেন রিলেশনশিপ স্টেটাসে কমিটেড দিস না বল তো? আর ইউ এশেমড টু একনলেজ মি ইন পাবলিক?
কী সব আবোল তাবোল বলছিস রুমুন?
আর না তো কী?
তুই তো জানিস এফবিতে আমার গুষ্টিসুদ্ধু আত্মীয়।
তো?
তারা দেখলে প্রচুর জল্পনা কল্পনা করবে।
করুক। ফ্যাক্ট ইজ ফ্যাক্ট, তুইই তো বলিস।
আই নো। কিন্তু...
কী কিন্তু?
আমার ফ্যামিলি খুব অর্থোডক্স। আমার মা বাবাকে কথা শোনাবে।
পাত্তা দিস কেন তোরা?
তুই বুঝবি না।
ওই তো বলবি... যখনই আর যুক্তি থাকবেনা, তখনই পেটেন্টেড ডায়লগ দিবি।
রুমুন ওয়াই আর উই ফাইটিং ওভার দিস? তোকে ফোন করলাম একটা ফুরফুরে মুড নিয়ে, দেখ কেমন কেঁচে গেল।
সত্যি বললে ওরকমই লাগে অগ্নি।
ধ্যাত্তেরি। ডিসগাস্টিং।
No comments:
Post a Comment