এই যে লোকে বলে, সব সময় ভালো থাকার, শক্ত থাকার একটা অভিনয় করে যেতে, যাতে
কিনা একদিন সত্যি সত্যিই সেটা একটা অভ্যেসে পরিণত হতে পারে, জানি না কতটা
এফেক্টিভ সেটা। আদৌ কাজে দেয়? কে জানে। মনে হয়, টুক করে একটা আলগা বাতাস
দিলো, বা ছোট্ট করে কোনো টোকা। মুহূর্তের মধ্যে সাজানো তাসের ঘর হুড়মুড়িয়ে
মুখ থুবড়ে ভেঙে পড়ে। তবে এও নিছকই মোমেন্টারি। এরপর আবার জেঙ্গা টাইলসের
মতোই সযত্নে সেগুলিকে গুছিয়ে সাজানো হয়। শুরু হয় পুনরুত্থান।
শুধু
মধ্যিখানের ওই দুর্বল মুহূর্তে বাসা বাঁধে কিছু মন খারাপী ব্যাকটেরিয়া।
তাদের জন্য অবশ্য কোনো অমুক সাইক্লিন, তমুক prazole কার্যকরী হয় না। সেইসব
মন খারাপের দিনে একমাত্র ওষুধ, গীতবিতান। আর সেই জ্বরের দিনের চিকেন
স্ট্যু? পুরোনো কিছু নোটস, স্বরলিপির প্রিন্ট আউট আর...আর অনেকটা স্মৃতি।
No comments:
Post a Comment